
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- সুজন, আলামীন, আবুল কালাম ও শাহাদাৎ। এরা চারজন বন্ধু। তবে রায়ের সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিল না। তাদের অনুপস্থিতিতেই আদালত রায় প্রদান করেন।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রকিব উদ্দিন আহমেদ মামলার এজাহার উল্লেখ করে জানান, গত ২০০৩ সালের ১৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় সদর উপজেলার আলীরটেক এলাকার আলী আকবরের দশ বছর বয়সী মেয়ে খোদেজাকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় একই এলাকার চার যুবক। এরপর থেকে খোদেজা নিখোঁজ থাকে। পরদিন সকালে বাড়ির পাশে একটি সরষে ক্ষেত থেকে খোদেজার লাশ উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় খোদেজার বড় ভাই আনসার আলী বাদি হয়ে উল্লেখিত চারজনকে আসামী করে নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে ঘটনার পর থেকেই চারজন পলাতক থাকে। পুলিশ তাদের গ্রেফতার করতে পারেনি।তিনি আরও জানান, এই মামলায় ১৭ জন স্বাক্ষীর মধ্যে আদালত ৫ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। নিহত খোদেজার লাশের ময়না তদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের পর শ্বাসরোাধ করে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে।