মুহাম্মদ হাবিলুর রহমান জুয়েলঃ- ছন্নছাড়া বিএনপি কোণঠাসা হয়ে রয়েছে প্রার্থীর ঠেলায়। প্রথমে নেতাকর্মীদের দৌড়ঝাঁপ দেখা গেলেও এখন তা থেমে গেছে। একদিকে তৃণমূল প্রার্থীদের কেন্দ্রের মূল্যায়ন না করায় ক্ষুব্ধ নেতাকর্মী।এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন তালিকায় রয়েছেন প্রবাসী বিএন পি নেতা ব্যারিস্টার এম এ সালাম, জেলা বিএনপি নেতা এম এ হক, সাবেক সংসদ সদস্য শফি চৌধুরী, ও যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি কাইয়ুম চৌধুরী। এদের মধ্যে তৃনমূলে প্রভাব রয়েছে শুধুমাত্র শফি ও কাইয়ুমের। দুজনেরই জনসমর্থন ব্যাপক। অন্যদিকে যদি এ আসনে চুড়ান্তভাবে অন্য দুই প্রার্থী থেকে কোন প্রার্থী মনোনয়ন পান তাহলে ধানের ভরাডুবি নিশ্চিত। কেননা এ আসনে আওয়ামীলীগের একক প্রার্থী মাহমুদ উস সামাদ কে বলা যায় হেভিওয়েট প্রার্থী। কারন তিনি দুইবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তাকে টক্কর দিতেগেলে বিএনপির তৃনমূল একজন প্রার্থী দিতেই হবে। এককভাবে মনোনয়ন পাওয়ায় নিশ্চিতভাবে কাজ চালাচ্ছেন এম পি কয়েছ। গত দশ বছরে যথেষ্ট উন্নয়ন করেছেন তিনি। তবে অপেক্ষা তার নির্বাচনী ইশতেহারের। এ আসন বিএনপির দখলে আনা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। এর কারন বিএনপির অন্যতম শরিক জামায়াতের প্রার্থী মাওলানা লোকমান এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রায় নিশ্চিত। আওয়ামীলীগ নির্ভরভাবে কাজ চালাচ্ছে নির্বাচনী মাঠে তাদের একক প্রার্থী পেয়ে। কিন্তু বিএনপির মাঠ ফাকা। এতে তৃনমূলে ফাটল সৃষ্টির আশংকা অনেক বিএনপি নেতার।
....সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করুন
সংবাদটি পড়া হয়েছে :624 বার!